এস আহমেদ ডেক্স প্রতিবেদনঃ » প্রখর তাপে পুড়ছে প্রকৃতি, পুড়ছে নগরজীবন। ,ক’দিন ধরেই চলছে এমন তপ্ত অবস্থা। ঘরে-বাইরে গরমে হাঁসফাঁস করছে মানুষ। চট্রগ্রামসহ শহরাঞ্চলে গরম অনুভুত হচ্ছে বেশি। তীব্র দাবদাহ আর ভ্যাপসা গরমে ক্লান্ত শরীর যেন আর চলে না। প্রচন্ড- উত্তাপের কারণে নগরীর খেটে খাওয়া মানুষদের পোহাতে হচ্ছে ভোগান্তি। রিকশাচালক, ভ্যান চালক থেকে শুরু করে দিন মজুররা সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন। খোলা আকাশের নিচে অসহ্য রোদের তাপে তারা ঠিক মতো কাজ করতে পারছেন না।
সারা দেশে থেমে থেমে বৃষ্টি থাকলেও মাঝে মাঝেই তীব্র গরমে অতিষ্ঠ হয়ে পড়ছে নগরজীবন। তীব্র গরমে দৈনন্দিন কাজ সারতে বিপাকে পড়ছেন সাধারণ মানুষ।গত ২দিন
সূর্যের তেজে অতিষ্ট হয়ে উঠেছে নগরজীবন। শুধু চট্রগ্রাম ও রাজধানীই নয় সারা দেশেই তীব্র গরমে জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। তীব্র গরমে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন ভোগান্তিতে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষেরাও হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে পানিবাহিত রোগীর সংখ্যা এমনিতে যানজট লেগে থাকে ভোগান্তির শেষ নেই। তার উপর গরমের ভোগান্তি আরোও অতিষ্ঠ করে তুলছে নগরবাসীর জীবন । এই গরমে বাসের ভিতরও গাদাগাদি করে যাতায়েত করতে হয় অফিসগামী মানুষের ।
লোডসেডিং তো আছেই । একবার বিদ্যুৎ চলে গেলে আসে ৩০-৪০ মিনিট পর তা আবার থাকে ঘন্টাখানেক। গরমে অতিষ্ঠ হয়ে ফুটপাত থেকে তরমুজ, লেবুর শরবত ইত্যাদি দিয়ে তৃষ্ণা মিটাতে দেখা গেছে অনেককে। এ প্রতিকূল আবহাওয়ায় সতর্কতার সঙ্গে নিয়ম মেনে খাওয়া দাওয়া করতে পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। গরমে রোগবালাই থেকে বাঁচতে রাস্তার পাশে খোলা খাবার এবং অতিরিক্ত ঠা-ন্ডা পানি খাওয়া থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন তারা।