পুকুর ভরাটে নতুন কৌশল
কয়েক দশক আগেও নগরের প্রায় প্রতিটি ওয়ার্ডে ছিল একাধিক পুকুর-জলাশয়। যার বেশির ভাগই এখন ভরাট হয়ে গেছে। অথচ বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ (সংশোধিত ২০১০) অনুযায়ী, ‘জাতীয় অপরিহার্য স্বার্থ ছাড়া কোনো ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান কর্তৃক সরকারি বা আধা সরকারি এমনকি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের বা ব্যক্তিমালিকানাধীন পুকুর ভরাট করা যাবে না।’ বর্তমানে যে ক’টি পুকুর দীঘি অবশিষ্ট আছে তা রক্ষায় চাপ আছে পরিবেশবাদী সংগঠনের। মনিটরিং করার দাবি করেন পরিবেশ অধিদপ্তরও। এরপরও থেমে নেই পুকুর ভরাট। অবশ্য এখন নিত্য নতুন কৌশল অবলম্বন করেন পুকুর ভরাটকারীরা। এর অংশ হিসেবে প্রথমে পুকুরকে ব্যবহার অনুপোযোগী করা হয়। তারপর কোনো একপাশ থেকে ধীরে ধীরে ভরাট শুরু করা হয়। এমন কৌশল অবলম্বন করে ঈদগাঁও ঝর্ণাপাড়া নাজির আহমদ রোডে শতবর্ষী একটু পুকুর ভরাট করা হচ্ছে। কচুরিপানা ফেলে প্রথমে এ পুকুরটিও ব্যবহার অনুপোযোগী করা হয়েছে। এরপর পুকুরটির পূর্ব কোণা থেকে ভরাট শুরু হয়েছে। স্থানীয়রা পুকুরটি রক্ষায় সংশ্লিষ্টদের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন