এ প্রতিবেদন লেখার সময় আয়ারল্যান্ডের সংগ্রহ ২৪ ওভারে ৬ উইকেটে১১০ রান।
উদ্বোধনী জুটিতে বাংলাদেশের দেয়া ৩৩৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে আয়ারল্যান্ড ভালোই জবাব দিতে থাকে।এ জুটিতে পঞ্চাশ পাড়ি দেওয়ার পর ধস নেমেছে আয়ারল্যান্ডের ইনিংসে। দ্বাদশ ওভারে বাংলাদেশ পায় প্রথম সাফল্য। ৫ উইকেট পড়েছে ৬০ থেকে ৭৬ রানে যেতে ।
৩৮ বলে ৩৪ রান করে ফেরেন ডোহেনি। মারেন ৪টি চার ও ১টি ছক্কা। দলীয় ৬০ রানে আইরিশদের উদ্বোধনী জুটি ভাঙে।
স্টিফেন ডোহেনিকে কিপার মুশফিকুর রহিমের ক্যাচ বানিয়ে ব্রেক থ্রু এনে দেন সাকিব আল হাসান। পরে জোড়া শিকার করেন ইবাদত হোসেন। তাসকিন আহমেদ দ্বিতীয় স্পেলে বোলিংয়ে এসে পান সাফল্য। পরে আরেকটি উইকেট নেন এক্সপ্রেস পেসার। লরকান টাকার স্লিপে ক্যাচ তুললে দারুনভাবে সেটি তালুবন্দী করেন ইয়াসির।
মুশফিকুর রহিমের ২৬ বলে ৪৪ রানের ক্যামিও বড় সংগ্রহের পথে রেখেছে দারুণ অবদান।
৮১ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে অস্বস্তিতে পড়েছিল বাংলাদেশ। সেখান থেকেই শুরু হয় বড় লক্ষ্যের পথে ছোটা। সাকিব-হৃদয়ের সাবলীয় ব্যাটিং জাগায় তিনশর আশা। সেটি আরও বড় হয় টেলএন্ডারদের দাপুটে ব্যাটিংয়ে।
ইয়াসির আলি চৌধুরী ১০ বলে ১৭, তাসকিন আহমেদ ও নাসুম আহমেদ ৭ বলে ১১ রান করেন।
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ওয়ানডে অভিষেকে সেঞ্চুরির খুব কাছে চলে গিয়েছিলেন হৃদয়। অল্পের জন্য ইতিহাসগড়া হয়নি এ তরুণের।