আজ সোমবার ০৩ মে ও সকাল থেকেই সড়ক ও মার্কেট জুড়ে তীব্র জট দেখা যায় করোনাভাইরাস: হলেও ঈদ করতে হবে ।আসন্ন ঈদ উপলক্ষে মানুষ যেন হুমড়ি খেয়ে পড়েছে সবখানে
কি বিপণিবিতান বা ফুটপাত। কোথাও নেই সামাজিক দূরত্বের কোনো বালাই। সবখানেই উপেক্ষা করা হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি। করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) মোকাবিলায় ঈদ উপলক্ষে খুলে দেয়া মার্কেট-বিপণিবিতানগুলোতে ক্রেতা বিক্রেতার মধ্যে রক্ষা করা হচ্ছে না সামাজিক দূরত্ব। পুলিশের পক্ষ থেকে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হলেও শারীরিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না বিভিন্ন মার্কেটে।ছবিতে নগরীর টেরিবাজার চকবাজার রিয়াজউদ্দিন বাজার ঘুরে দেখা এমন চিত্র পাওয়া গেছে আবর বিপনী বিাতান শপিংল গুলোতে ক্রেতাদের ভিড় নেই অনেকটা শুন্য ফাঁকা । নগরীর টেরিবাজার সহ বিভিন্ন মার্কেট দেখা গেছে ক্রেতাদের উপচেপড়া ভিড়।ক্রেতারা শিশুসন্তান ও বয়স্কদের নিয়ে মার্কেটে প্রবেশ করছেন। এতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি। মার্কেটে প্রবেশ ও বের হওয়ার আলাদাভাবে একমুখী রাস্তা নির্ধারণ করা হলেও ক্রেতারা তাও মানছেন না। পরিবার পরিজন নিয়ে যে যার মতো করে মার্কেটে আসছেন। দোকানো দোকানে ঘোরাঘুরি করে কাপড় দেখছেন ক্রয় করছেন। বিক্রেতাদের কেউ কেউ ক্রেতাদের হ্যান্ডওয়াশ দিলেও সামাজিক দূরত্ব কেউ রক্ষা করছেন না।
দেদারছে চলছে ঈদের বেচাকেনা। ক্রেতা বিক্রেতা কারোই সামাজিক দূরত্বের ব্যাপারে ভ্রæক্ষেপ নেই।এদিকে বিভিন্ন ফুটপাতের হকার মার্কেটগুলোতেও একই চিত্র দেখা যায়। এসব ফুটপাতে ধুমছে চলছে ঈদের কেনাকাটা। দোকানে দোকানে ভিড় করছেন মানুষ।
মার্কেটে দেখা যায় ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। তৈরী পোশাক থেকে কসমেটিকস পণ্য সাজিয়ে বসেছেন দোকানিরা। আর প্রতিটি দোকানেই মহিলারা যেন হুমড়ি খেয়ে পড়েছে। বাজারের সব দোকানেই একই চিত্র। বাজারের চিত্র দেখে বুঝা মুশকিল যে দেশে করোনাভাইরাস নামে ভয়াবহ কোন সংক্রমণ ব্যাধি আছে। এখানে সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখার কোন দৃশ্যই দেখা যায়নি।
সচেতন মহলের লোকজন বলছেন, এমনিতেই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বেশি; তারপর মার্কেট দোকানে সামাজিক দূরত্ব না মানায় সামনে করোনা আরো ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে। এখনি যদি করোনা মোকাবিলায় নতুন করে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা না হয়, লকডাউন কঠোরভাবে পালন করা না হয়; তাহলে ঘরে ঘরে বাড়বে স্বাস্থ্যঝুঁকি।
. আর প্রতিটি দোকানেই শিশু মহিলারা যেন ভিড়ে থৈ থৈ করছে।ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান চালু করায় মানুষের ভিড়ে সামাজিক দূরত্ব সহ স্বাস্থ্যবিধি রক্ষা করতে না পারার অভিযোগ উঠেছে।
এই পরিস্থিতিতে এতে সন্ত্রাসী মহামারি করোনা ক্রমেই গেড়ে বসছে মানুষের দেহে। সড়কে যানবাহনের চাপ বেড়ে গিয়ে যানজট আরও তীব্র আকার ধারণ করে। দীর্ঘ যানজটের কবলে পরে সড়কে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে ছিল শত শত যানবাহন