এস,আহমেদ ‘ ওমর ফারুখ খান নিয়ন ডেক্স প্রতিবেদনঃ আজ মঙ্গলবার, মে ৪, মে ও সকাল থেকেই সড়ক ও মার্কেট জুড়ে তীব্র জট দেখা যায় করোনাভাইরাস: হলেও ঈদ করতে হবে ।আসন্ন ঈদ উপলক্ষে মানুষ যেন হুমড়ি খেয়ে পড়েছে সবখানে
কি বিপণিবিতান বা ফুটপাত। কোথাও নেই সামাজিক দূরত্বের কোনো বালাই।
সবখানেই উপেক্ষা করা হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি। করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) মোকাবিলায় ঈদ উপলক্ষে খুলে দেয়া মার্কেট-বিপণিবিতানগুলোতে ক্রেতা বিক্রেতার মধ্যে রক্ষা করা হচ্ছে না সামাজিক দূরত্ব।প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হলেও শারীরিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না বিভিন্ন মার্কেটে।দেদারছে চলছে ঈদের বেচাকেনা। ক্রেতা বিক্রেতা কারোই সামাজিক দূরত্বের ব্যাপারে ভ্রæক্ষেপ নেই।আজ ও গতকাল নগরীর কয়েকটি কাপড়ের মার্কেট ও শপিংমল ঘুরে এমন চিত্র পাওয়া গেছে। বিভিন্ন মার্কেট দেখা গেছে ক্রেতাদের উপচেপড়া ভিড়।খুলে দেয়া মার্কেটের বিভিন্ন দোকানের সামনে সাবান, পানি ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখা হয়েছে। চট্রগ্রাম নগরীর বিপনী বিতান নিউ মার্কেট ঘুরে দেখা মাইকে ঘোষণা দিয়ে ক্রেতাদের হাত ধৌত করে ভিতরে প্রবেশ করতে বলা হচ্ছে। কোথাও কোনোটাই কাজে আসছে না।শিশুসহ বয়স্কদের জনসমাগমে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ছিল; সেখানে ক্রেতারা শিশুসন্তান ও বয়স্কদের নিয়ে মার্কেটে প্রবেশ করছেন। এতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি। মার্কেটে প্রবেশ ও বের হওয়ার আলাদাভাবে একমুখী রাস্তা নির্ধারণ করা হলেও ক্রেতারা তাও মানছেন না। পরিবার পরিজন নিয়ে যে যার মতো করে মার্কেটে আসছেন। দোকানো দোকানে ঘোরাঘুরি করে কাপড় দেখছেন ক্রয় করছেন।ক্রেতা বিক্রেতাদের কেউ কেউ সামাজিক দূরত্বটুকু রক্ষা করছেন না।এদিকে বিভিন্ন ফুটপাতের হকার মার্কেটগুলোতেও একই চিত্র দেখা যায়। এসব ফুটপাতে ধুমছে চলছে ঈদের কেনাকাটা। দোকানে দোকানে ভিড় করছেন মানুষ। মার্কেটে প্রচুর লোকের ভিড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এভাবে যদি চলতে থাকে তাহলে তো করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যাবে মনে হচ্ছে। একাধিক মার্কেটে সরেজমিন ঘুরে দেখা গেল দোকান মালিকরা করোনা সংক্রমণ রোধে নানা পদক্ষেপের প্রতিশ্রুতি দিলেও কোনো দোকানেই ক্রেতা বিক্রেতা সামাজিক দূরত্ব মানছেন না