পথে প্রান্তরের খবর- সরেজমিন ঘুরে »»
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে দেশে চলছে সর্বাত্মক লকডাউন। করোনার সংক্রমণ রোধে চলাচলে সরকারের কঠোর বিধিনিষেধের পর সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করে সরকার আজ বৃহস্পতিবার চট্রগ্রাম ও ঢাকাসহ জেলা শহরে গণপরিবহন চলাচলের নির্দেশনা দিয়েছে। ফলে ২২ দিন পর চালু হচ্ছে গণপরিবহন ফিরিয়ে এসেছে প্রাণঞ্চল । ব্যক্তিগত গাড়ি, সিএনজি, টেম্পো পিকআপ বাসসহ সব গণপরিবহন স্বাস্থ্যবিধি মেনে শর্তসাপেক্ষে আজ ৬ মে থেকে চলছে এতে জনমনে নেমে এসেছে স্বস্তি আজ নগরীর সবত্র গণপরিবহন চলতে দেখা গেছে তবে যাত্রীরা কোন কোন ক্ষেত্রে নিয়ম ভাঙ্গার প্রবনতা ও লক্ষ্য করা গেছে । কারণ গণপরিবহন বন্ধ থাকায় সড়কে পায়ে হেঁটে গন্তব্যে যেতে দেখা গেছে অধিকাংশ অফিসগামী মানুষকে। সুযোগে রিকশা, সিএনজিসহ ছোটখাট পরিবহনগুলো দ্বিগুণের বেশি ভাড়া হাঁকিয়েছে। এ ব্যাপারে প্রশাসনের নজরদারী না থাকার কারনেই চালকরা ইচ্ছেমতো ভাড়া আদায়ে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে বলে যাত্রীদের অভিযোগ।আজ থেকে হয়তো কিছুটা স্বস্তি পাওয়া যবে। পরিবহনের মালিক, শ্রমিক ও যাত্রীদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য বেশ কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে প্রশাসনের পক্ষে তৎপরতা লক্ষ্য করা গেছে।
আর গণপরিবহন চালুর খবরে স্বস্তি ফিরেছে পরিবহন শ্রমিকদের মধ্যে। রোজগারের মাধ্যম বন্ধ থাকায় লকডাউনে মানবেতর জীবন যাপন করেতে বাধ্য হন তারা।
অপর দিকে, ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির পক্ষ থেকে পরিবহনের মালিক, শ্রমিক ও যাত্রীদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য বেশ কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।উল্লেখ্য, গতকাল বুধবার স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার শর্তে গণপরিবহন চলাচলের অনুমতি দিয়েছে সরকার। তবে সেটা শহরের ভেতরে। দূরপাল্লার গণপরিবহনের সঙ্গে লঞ্চ ও ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকবে আগামী ১৬ মে পর্যন্ত।