বঙ্গবন্ধুকে জনবিচ্ছিন্ন করতে ব্যর্থ হয়ে হত্যা করা হয় :
সোমবার (১৬ আগস্ট) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সভায় বঙ্গবন্ধুকে জনগণের কাছ থেকে দূরে সরিয়ে রাখার চেষ্টা হয়েছে, সেই চেষ্টায় ব্যর্থ হয়েই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে বলে দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এ অনুষ্ঠানে যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রীবলেন, বাহাত্তরের ১০ জানুয়ারি তিনি দেশে এলেন। বাহাত্তর সাল থেকেই ষড়যন্ত্র শুরু। মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে বিভক্তি হলো। জাসদ সৃষ্টি হলো। একটা চেষ্টা ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে জনগণের কাছ থেকে দূরে সরানোর। সেই চেষ্টা করে যখন সফল হয়নি তখন তারা এ হত্যাকাণ্ড ঘটালো।
১৫ আগস্টে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার বিচার প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, খুনিদের বিচার হয়েছে। এ ঘটনা তারা ঘটিয়েছে। আর যারা পাশে ছিল, যারা ক্ষেত্র প্রস্তুত করেছিল তারাও সমানভাবে অপরাধী। আমি সবই জানি, বিচারটা জরুরি ছিল। এখন ধীরে ধীরে সবই বের হবে।
আলোচনায় অংশ নেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক, অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, মো. আব্দুর রহমান, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম প্রমুখ।