মেঘেদের গর্জন অতি বর্ষণে নিমজ্জিত শহর

আজ মঙ্গলবার(২২সেপ্টেম্বর) গভীর রাত্রি থেকে মেঘেদের তীব্র গর্জনে প্রকম্পিত হতে থাকে সমগ্র শহর তারপর শুরু হয় ভারী বর্ষণ। এতে রাতে জোয়ারের সঙ্গে ভারী বর্ষণে নগরের বিভিন্ন এলাকা হাঁটু থেকে কোমর পানিতে তলিয়ে যায় সৃষ্টি হয় অভাবনীয় দুর্ভোগ। রাতের অন্ধকারে সবকিছু তছনছ করে দেয় নিমজ্জিত পানিতে ঘরের আসবাবপত্র ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মজুদকৃত খাদ্য সামগ্রী পানিতে ডুবে একাকার হয়ে গেছে কিছুক্ষণের জন্য ভোরে বৃষ্টির মাত্রা কমলেও সূর্যের দেখা মেলেনি। তারপর কখনো ঝিরিঝিরি বৃষ্টি ,কখনো দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি পড়ছে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অতিবৃষ্টি ও জোয়ারের ফলে খাতুনগঞ্জে কোরবানীগঞ্জ চাক্তাই বাকলিয়া চকবাজার আগ্রাবাদ সহ বিভিন্ন এলাকায় পানিতে তলিয়ে যাওয়ার খবর আসছিল। গত কয়েক দিনে দিনে দু’বারের জোয়ারে শহরবাসী দুঃসহ জীবন যাপন করছেন একটা করোনাকালীন সময়ে অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই শোচনীয় তার ওপরে দিনে দুবার অস্বাভাবিক জোয়ারে বাণিজ্য এলাকা শহর আবাসিক এলাকা প্রচুর ক্ষতি হয়েছে বলে জানান। তাদের অভিযোগ সরকার থেকে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা দেওয়া হল এসব ভুক্তভোগী ভারতের কপালে কিছুই জুটেনি তাই কোনমতেই দিনযাপন করছেন।
সাধারণ মানুষ তার উপরে চলছে দ্রব্যমূল্যের সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্যের লাগামহীন মূল্য সব কিছুতেই ভালো যাচ্ছেনা। মধ্যবিত্ত ও নিম্ন আয়ের মানুষের জীবনযাত্রা হতাশায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছে ।এক্সিডেন্ট মানুষজন অনেকেই ইতিমধ্যে চাকরি হারিয়েছেন অনেকে হারানোর শঙ্কায় আছেন। আর যেসব ব্যবসায়ী ব্যবসা করার জন্য কোনমতে প্রতিষঠান খুলে বসে ছিলেন তাদের কপালে হাত পড়েছে। অতি জোয়ারের দ্রব্য সামগ্রী নষ্ট হওয়ার বিফলে ।বিস্তারিত আসছে……….