বাগেরহাটে নতুন একটি বিমান বন্দর নির্মাণ করা হবে : » প্রধানমন্ত্রী

জীববৈচিত্র্য ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় নতুন জলাধার সৃষ্টি এবং বিদ্যমান জলাধারগুলোর পানি ধারণক্ষমতা বাড়ানোর তাগিদ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন নৌ ও সড়ক পথের পাশাপাশি আকাশপথেরও আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। বাগেরহাটে নির্মাণ করা হবে নতুন একটি বিমানবন্দর। নদী ও পানি সম্পদ রক্ষায় সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে জানিয়ে তিনি আরো বলেন , প্রাকৃতিক প্রাচুর্য থাকা সত্ত্বেও নদীকেন্দ্রিক পর্যটনের বিকাশ ঘটেনি দেশে।
০১ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সকালে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গণভবন থেকে বেশ কয়েকটি প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
দেশের তৃতীয় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সিলেটের ওসমানী ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট। বিমান খাতের সার্বিক উন্নয়ন কার্যক্রমে এবার সম্প্রসারিত হচ্ছে দেশের অন্যতম এই স্থাপনাটি। পরিকল্পনা অনুযায়ী এখানে ৩৫ হাজার বর্গমিটারের নতুন টার্মিনাল ভবন নির্মিত হবে। থাকবে স্বয়ংক্রিয় কার্গো হ্যান্ডলিং সুবিধা, প্রতিবছর সেবা পাবেন ২০ লাখ যাত্রী।
 
এদিকে ঢাকার গ্রিনরোডে নবনির্মিত ১২ তলাবিশিষ্ট পানি ভবন, আগারগাঁওয়ে পর্যটন ভবন এবং হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরের ফটকে জাতির জনকের ম্যুরাল ও এয়ারপোর্টের অভ্যন্তরে মুজিব কর্নার আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হয়েছে।
 
শেখ হাসিনা বলেন, দেশের পানিসম্পদ রক্ষায় গবেষণার কোনো বিকল্প নেই। দেশের ৯৮ শতাংশ মানুষের এখন সুপেয় পানি প্রাপ্তি নিশ্চিত হয়েছে।
 
পর্যটন ও বিমান খাতের উন্নয়ন, বড় অঙ্কের রাজস্ব আয়ের উৎস হতে পারে উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, নতুন অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর হবে দক্ষিণবঙ্গে। বিশ্বের দূরবর্তী রুটগুলোতে বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইট পরিচালনায় সরকার আলোচনা অব্যাহত রেখেছে