ব্রেকিং নিউজঃ বাজারে শাক সবজির দাম আবারও চড়া

চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে আজ শুক্রবার বাজারে আগত ক্রেতা এবং বিক্রেতা সঙ্গে কথা বলে জানা যায় বাজারে নতুন করে আবারও দাম বেড়েছে সবজির । সবজিভেদে পাঁচ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বাড়তি দামে প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে। চড়া শাক-সবজি ও নিত্যপণ্যের বাজার। বাজারে ৫০ টাকার নিচে যেন মিলছেই না কোনো ধরনের সবজিই।এদিকে শাক-সবজির নতুন করে দাম বাড়া নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া রয়েছে ক্রেতা ও বিক্রেতার। এবার বন্যায় ফসলের ক্ষতি হওয়ায় দাম আরও বেড়েছে।
আর ক্রেতার অভিযোগ, বাজারে একটি জিনিসের দাম বাড়লে অপরটির দাম বাড়িয়ে দেন বিক্রেতা। গত কদিনের তুলনায় আজকের কাঁচা সবজির দাম তুলনামূলক অনেক বেশি তাদের অভিযোগ দেশে ভয়াবহ বন্যায় সবজি বাজারের সব জিনিসের দাম কয়েকগুণ বেশি 50 টাকার নিচে কোন সবজি কে তেরা হাত দিতে পারছেন না অথচ ব্যবসায়ীরা জানান মালে স্বল্পতার কথা কিন্তু বাস্তবে ভাজে ভাজে বিভিন্ন সবজি সাজানো আছে দোকানে। কিন্তু সরবরাহ নেই বলছেন তার কারণ কিছু সিন্ডিকেট ব্যবসায়ী মূলত কাঁচাবাজার কে নিয়ন্ত্রন করে থাকেন তাদের ইচ্ছেমতো দ্রব্য সামগ্রিক দাম বাড়িয়ে দেন ।দাম বাড়ার পেছনে ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট কাজ করছে।
আর আলু প্রকার ভেদে৪০ থেকে ৫০ টাকা প্রতিকেজি দেশি শসা বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ১০০ টাকা, হাইব্রিড শসা ৬০ টাকা, করলা ৬০ থেকে ৭০ টাকা, উস্তা ৮০ থেকে ৯০ টাকা, মানভেদে ঝিঙা-ধন্দুল ৬০ থেকে ৭০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, কাঁকরোল আকারভেদে ৮০
টাকা, ঢেঁড়স ৬০ থেকে ৭০ টাকা, পটল ৬০ থেকে ৭০ টাকা, পেঁপে ৩৫ থেকে ৫০ টাকা, কচুরমুখী ৬০ টাকা, প্রতিকেজি টমেটো বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১৩০ টাকা, কচুর লতি ৬০ থেকে ৭০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৩৫ থেকে ৪০ টাকা। তবে দাম অপরিবর্তিত আছে টমেটো, লাউ, জালি কুমড়া ও কাঁচাকলার।বেগুন আকারভেদে ৭০ থেকে ১১০ টাকা, ধনিয়াপাতা ২৫০ থেকে ২৭০ টাকা।কাকরোল ৭0 টাকা মিষ্টি কুমড়া ও বাংলা কদু ৪0 টাকা শসা৬0 টাকা কাঁচা মরিচ ১৭০ টাকা কেজি লতি ৭0 টাকা টমেটো 1৫0 টাকা সিম ১৪0 টাকা ফুলকপি১২০ টাকা বাঁধাকপি ৬0 টাকা লাল শাক ৪০ টাকা লাউ শাক ৪০ টাকা ঢেঁকি শাক এক আটি ৩0 টাকা এই হল আজকের বাজারে শহরের বাজারগুলো একজন ক্রেতা অভিযোগ ও আক্ষেপ করে জানান কোভিদ নাইনটিন ফলে মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই নাজুক তার ওপরে দফায় দফায় বিভিন্ন দ্রব্য সামগ্রী দাম পাগলা ঘোড়ার মতো ছুটে চলেছে এইসব তদারকির জন্য সরকারের সুষ্ঠু মনিটরিং দরকার তা না হলে নিম্নবিত্ত এবং স্বল্প আয়ের মানুষ জন অনাহারে থাকতে হবে।বিক্রেতা বলেন, বর্তমান সবজির সিজন না হওয়ায় প্রতি বছর এসময়ে দাম চড়া থাকে। এছাড়া সম্প্রতি বন্যায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এতে বাজারে সবজির সরবরাহ কমেছে। পাইকারি বাজারে সবজির ঘাটতি থাকায় দাম বেশি। তাই খুচরা বাজারে দাম বেড়েছে।পেঁয়াজের দাম বেড়েছে আবরো বর্তমানে প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৯৫ থেকে১০০ টাকা। আর আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজিদরে, চায়না আদা বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা। রসুন বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা