সূত্রে জানা দেশে বছরে আলুর চাহিদা ৮৫ থেকে ৯০ লাখ টন। ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশে প্রায় এক কোটি ১২ লাখ টন আলু উৎপন্ন হয়েছে। সে অনুযায়ী দেশে আলুর মজুদ উদ্বৃত্ত থাকার কথা। আবার হিমাগারগুলোয়ও মজুদ রয়েছে পর্যাপ্ত।প্রতিবছর আলুর দাম নিয়ে মূলত কারসাজি হয় হিমাগার পর্যায়ে। এতে ভূমিকা রাখেন ফড়িয়া, হিমাগার (কোল্ড স্টোরেজ) মালিক ও আড়তদাররা। হিমাগার পর্যায়ে কারসাজি হওয়ার প্রমাণ সম্প্রতি জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ’অধিদপ্তরের অভিযানেও উঠে এসেছে।সরকারের বেঁধে দেওয়া দামে হিমাগার ও খুচরায় কোথাও আলু বিক্রি হচ্ছে না।সারা দেশের হিমাগার, পাইকারি ও খুচরা বাজারগুলোতে সরকার নির্ধারিত দামে আলুসহ অন্যান্য পণ্যের বিক্রি কার্যকর করতে অভিযান পরিচালনা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর