তীব্র ভ্যাপসা গরমের পর স্বস্তির বৃষ্টি

গত কয়েকদিনের তীব্র গরমে পুড়ছিল জনজীবন। অতিরিক্ত গরমে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল জনজীবন। অবশেষে বুধবার ভোর সকাল থেকে নেমেছে বৃষ্টি। ভ্যাপসা গরমের পর স্বস্তি নেমে এসেছে জেলার সর্বত্র।বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টি হওয়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে স্বস্তি ফিরে এসেছে। সবার মুখেই যেন স্বস্তির ছায়া। গরমে হাঁপিয়ে ওঠা জনমনে বৃষ্টিতে স্বস্তি।এদিকে ঝুম বৃষ্টি দারুণ উপভোগও করছেন অনেকে। কেউ কেউ আবার বৃষ্টিতে গা ভিজিয়েও নিয়েছেন। তীব্র তাপদাহ আর ভ্যাপসা গরমের পর স্বস্তির বৃষ্টিতে হিমেল পরশ পেল চট্রগ্রামবাসীর জন্য আর্শিবাদ হয়ে অবশেষে বৃষ্টির দেখা মিলেছে। এ বৃষ্টিতে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে নগর জীবনে। বৃষ্টিহীনতায় গত কয়েক দিনে হাঁসফাঁস উঠেছিল নগরবাসীর।
গত কয়েকদিন ধরে আকাশে মেঘের আনাগোনা থাকলেও বৃষ্টি নেই। তাপমাত্রা খুব বেশি না হলেও ছিলো অস্বস্তিকর গরম। বাতাসে আর্দ্রতা বেড়ে যাওয়ায় বাইরে নয় ঘরে ফ্যানের বাতাসেও ঘামছিল শরীর।
এদিকে, জেলার বিভিন্ন এলাকা খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সকাল থেকেই জেলার কোথাও কোথাও বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাত হয়েছে।গত কয়েকদিনে স্বাভাবিকের থেকে তাপমাত্রা বেড়েছিল কয়েকগুণ। এতে হাঁসফাঁস করছিল মানুষ। তবে আশ্বিনের শুরুতেই ভ্যাপসা গরমে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছিল মানুষ। তবে গত কয়েক দিনের ভ্যাপসা গরমে বৃষ্টিতে যেন স্বস্তির পরশ লেগেছে জনজীবনে। সাগরে সৃষ্টি হওয়া লঘুচাপ এবং মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে গত রবিবার থেকেই দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। বুধবার তা আরো বিস্তৃত হয়েছে। আগামী দুতিন দিন এই বৃষ্টি থাকতে পারে বলে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে।