তিনি বলেন, ৭৪ সালে কৃত্রিম দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করে একাত্তরের পরাজিত শক্তির ইন্ধনে যে সিন্ডিকেট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পথ প্রশস্থ করেছিল তারই ধারাবাহিকতায় এখনও সেই অশুভ সিন্ডিকেট দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য নিত্য ভোগ্যপণ্যের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করছে। তবে সব ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাড়িয়েছে। এবারে ষড়যন্ত্রকারীরা আর সফল হবেনা।
৩ নভেম্বরের জেল হত্যার ঘটনাকে একটি নিষ্ঠুর ট্র্যাজেডি হিসেবে উল্লেখ করে মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নঈম উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী বলেন, এতে জাতীয় চার নেতা প্রমাণ করেছেন আর্দশিক রাজনীতির মৃত্যু নেই। তারা রক্ত দিয়ে ষড়যন্ত্রের চোরাবালিতে পা রাখেননি এবং শহীদ হয়েছেন। সর্বোপরি তারা বঙ্গবন্ধুর মত ও পথকে কলঙ্কমুক্ত করেছেন।
মহানগর আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শফিকুল ইসলাম ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আলতাফ হোসেন চৌধুরী বাচ্চু, সহ-সভাপতি ও চসিক প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সুনীল কুমার সরকার, ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল, উপদেষ্টা শফর আলী, শেখ মোহাম্মদ ইছহাক, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য নোমান আল মাহমুদ, শফিক আদনান, সৈয়দ হাসান মাহমুদ শমসের, শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, চন্দন ধর, মশিউর রহমান চৌধুরী, মো. হোসেন, জহুর আহমেদ, দিদারুল আলম চৌধুরী, আবদুল আহাদ, আবু তাহের, শহিদুল আলম, নির্বাহী সদস্য আবুল মনসুর, গাজী শফিউল আজিম, সৈয়দ আমিনুল হক, প্রকৌশলী বিজয় কুমার চৌধুরী কিষাণ, সাইফুদ্দিন খালেদ বাহার, মহব্বত আলী খান, ড. নিছার উদ্দিন আহমেদ মঞ্জু, মোরশেদ আকতার চৌধুরী।