এস আহমেদ ডেক্স প্রতিবেদন » আজ শনিবার(০৭ নভেম্বর) বর্ষ পঞ্জিকায় শীত এখনো আসেনি। তবে প্রকৃতিতে লক্ষ্য করা যাচ্ছে শীতের উপস্থিতি। হেমন্তকাল প্রায় শেষ।প্রকৃতিতে এখন ভরা কার্তিক। হেমন্তের ভোরে শিশির সিক্ত দূর্বাঘাস ও পথঘাট। মুক্তোদানার মতো জ্বলজ্বল করছে সূর্যের আলোতে। গত দুদিন জনপদগুলো সকাল-সন্ধ্যায় ঢেকে যাচ্ছে কুয়াশার চাদরে। নিম্নচাপের বৃষ্টিতেই চট্রগ্রামসহ আশেপাশের জেলাগুলিতে শীতের আমেজ বিরাজ করছে।এতে শীত মৌসুম শুরু হতে সপ্তাহ খানেক বাকি থাকলেও শীতের আমেজ জেঁকে বসতে শুরু করেছে বিভিন্ন অঞ্চলে।শিরশিরে উত্তরে হাওয়া জানান দিচ্ছে শীতের আগমনী বার্তা। প্রতিদিন বাড়ছে শীতের আমেজ। এরই মধ্যে উত্তরের জেলাগুলোতে ধীরে ধীরে জেঁকে বসছে শীত। দিনে রোদের তাপ থাকলেও সন্ধ্যার পর থেকেই কুয়াশা পথঘাটে দৃষ্টিসীমা হরণ করছে। রাত বাড়ার সঙ্গে বাড়ছে কুয়াশার গাঢ়ত্ব। কুয়াশার চাদর ফুঁড়ে উঁকি দিচ্ছে প্রভাতের সূর্য। বিশেষ করে উত্তরের জেলাগুলোতে গরম কাপড় ছাড়া বের হওয়া যাচ্ছে না।শীতের আমেজ বোঝা যাচ্ছে রাজধানীতেও।বেলা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে শীতের আবহ কেটে গেলেও আগের মতো গরম পড়ছে না। রোদের তেজও কমেছে। দিনের আবহাওয়া নাতিশীতোষ্ণ।
বেলা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে শীতের আবহ কেটে গেলেও আগের মতো গরম নেই,রোদের তেজও কমেছে। আবহাওয়া দপ্তর মতে, এবার একটু আগাম শীত এসে পড়ছে। চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কুড়িগ্রামের রাজারহাটে, ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের সব জায়গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪ থেকে ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ৪। নীলফামারীর সৈয়দপুরে শীতের কনকনে ভাব অনুভূত হচ্ছে। সৈয়দপুর আবহাওয়া অফিস জানায়, গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে এখানে ১৪ দশমিক ৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। দুই-একদিনে এর পারদ আরো নেমে যেতে পারে। এবার একটু আগাম শীত এসে পড়েছে এ জনপদে। রাতে ঘন কুয়াশা দেখা যাচ্ছে। তবে দিনের বেলায় বেশ গরম থাকছে পরিবেশে।সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২০ থেকে ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রয়েছে চট্রগ্রামসহ আশেপাশের জেলাগুলিতে।রাজশাহী ও রংপুর এই দুই বিভাগ তাপমাত্রা একটু বেশি
বিস্তারিত আসছে…….