কক্সবাজার বিশেষ প্রতিনিধি » ছুটিতে পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে যেন মানুষের ঢল নেমেছে। সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারে দেশের দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসছেন হাজার হাজার পর্যটক। যাদের পদচারণায় মুখর সাগশুক্রবার দেশের দূর-দূরান্তের সব মানুষের পথ যেন এক হয়েছে। ভ্রমণপ্রিয় মানুষ ছুটে আসছেন বিশ্বের দীর্ঘতমসমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে ।সাগরের নীল জলরাশি, ঢেউ আছড়ে পড়ছে তীরে। আর এই ঢেউয়ে আনন্দে মেতেছেন পর্যটকরা। আবার অনেকে মেতেছেন জেড স্কি করে সাগর ভ্রমণে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, বুধবার কক্সবাজারে আসতে শুরু করেন পর্যটকরা। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই উপচেপড়া ভিড়। চার শতাধিক হোটেল-মোটেল-গেস্টহাউস পরিপূর্ণ। কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত ছাড়াও ইনানীতে পাথরে সৈকত, হিমছড়ির ঝর্ণা, ডুলাহাজারা সাফারি পার্ক, সীমান্ত শহর টেকনাফ, মহেশখালীর আদিনাথ মন্দিরসহ জেলার অন্য পর্যটন স্পটগুলোতেও ভিড়।
এক পর্যটক বলেন, কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের পরিবেশটা বেশ ভালো। এক বছর গৃহবন্দি থাকার পর এখানে এসে খুব ভালো লাগছে।
কক্সবাজার সৈকতে প্রতি সপ্তাহে বাড়ছে পর্যটকের চাপ। কিন্তু কেউ মানছেন না সরকার নির্দেশিত করোনার স্বাস্থ্যবিধি। আবার সৈকতের বালিয়াড়িতে যততত্র পড়ে আছে ব্যবহৃত মাস্ক।
স্বল্প সংখ্যক লাইফগার্ড কর্মী দিয়ে পর্যটকদের সমুদ্রস্নানে নিরাপত্তা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে জানিয়ে করোনার স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত বলে জানালেন লাইফ গার্ড সংস্থার এই কর্মী।র তীরের সব কয়েকটি পয়েন্ট। তবে কেউ মানছেন না করোনা স্বাস্থ্যবিধি। আর এসব ব্যাপারে তদারিকও বালাই নেই ।দিনভর সৈকতে যেন তিল ধরনের ঠাঁই ছিল না। আবাসিক হোটেল-মোটেল, খাবার ঘর ও শপিংমলসহ পর্যটনমুখী ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে পেয়েছে। এদিকে পর্যটকদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দিতে স্পটগুলোতে টহল জোরদার করা হয়েছে বলে ট্যুরিস্ট পুলিশ