(চসিক) নির্বাচনে ২৭ তারিখ সারাদিন আনারস মার্কায় ভোট দিন
আনারস মার্কায় প্রতীকে ১৬, ২০ ও ৩২ নম্বর ওয়ার্ডে চসিক নির্বাচনের প্রচারণায় সাধারণ মানুষের মাঝে সাবেক পর পর তিনবার চসিকের নির্বাচিত সফল কাউন্সিলর আনজুমান আরা। নির্বাচনী প্রচারণায়। এছাড়া তিনি চট্টগ্রাম লিগ্যাল এইড কমিটির সদস্য, জাতীয় মহিলা সংস্থা জেলা শাখার সদস্য, দক্ষিণ জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় সম্পাদিকা, ২০ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের মহিলা সম্পাদিকা, জেলা মহিলা ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি, চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের আজীবন সদস্য সহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সাথে যুক্ত। কাউন্সিলর আনজুমান আরা বেগম বলেন, সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর হিসেবে সীমিত সাধ্যে এলাকার উন্নয়ন করেছি। অসহায় মানুষের পাশে থেকেছি। জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী এলাকায় উন্নয়নের পাশাপাশি সংগঠনকে শক্তিশালী করতে কাজ করছি। দিন যত যাচ্ছে ততই জমে উঠছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনের প্রচারণা। গত ১৯ জানুয়ারি সকাল থেকে মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা ব্যাপক গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেনভোট দিন প্রচারণায় গণমানুষের মাঝে পাশাপাশি তাঁদের দল ও অঙ্গ সংগঠনের পক্ষ থেকেও দলীয় প্রার্থীর পক্ষে ভোট চাওয়া হচ্ছে। ভোটারদের আকৃষ্ট করার কৌশল হিসেবে চট্টগ্রামের ভাষায় গানসহ বিভিন্ন রকমের গান ও স্লোগান বানািয়ে প্রার্থীরা চালাচ্ছেন নির্বাচনী প্রচারণা
২০ ৩২ নং ওয়ার্ড এর দেওয়ান বাজারে কোরবাণীগঞ্জ মাছুয়া ঝর্না ও গুরামিয়া চৌঃ লেইন ঘাটফরহাদবেগ ও হাজারী গলি এলাকাবাসি ছাত্রসমাজ যুব সমাজের সাথে নির্বাচনী ব্যাপক জনসংযোগে সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে আপনাদের পাশে ওয়ার্ডের সফল একজন কর্মবীর কাউন্সিলর পদে সাবেক কাউন্সিলর আনজুমান আরার আনারস মার্কায় ভোট দেয়ার আহবান জানান অতীতের মতো এলাকার জনগনের সমস্যা সমাধান ও উন্নয়নে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখবো বলেন-আঞ্জুমান আরা বেগম।। দিন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই জমে উঠছে চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনের প্রচারণা। দম ফেলার ফুরসত নেই মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীদের পক্ষে নেতা কর্মিদের। ভোটারদের আকৃষ্ট করতে চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় বিভিন্ন গান বানিয়ে নানা শ্লোগানে শ্লোগানে হচ্ছে প্রচারণা। পাড়া, মহল্লা থেকে শুরু করে সব জায়গায় বইছে উৎসবের আমেজ এ সময় স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত হয় পুরো এলাকা। নির্বাচিত হলে বিশ্বমানের নগরী ও পরিকল্পিত নগরী গড়ে তুলার জন্য জনগণের কাছে আবেদন প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন নির্বাচিত হলে নগরবাসী যাতে স্বাস্থ্যসেবা পায় তার জন্য প্রতিটি ওয়ার্ডে স্বাস্থ্যকেন্দ্র গড়ে তুলবেন যাতে নগরবাসী বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা পায়
চসিক নির্বাচনে ৪১টি ওয়ার্ডে মোট ভোটার ১৯ লাখ ৫১ হাজার। ভোটকেন্দ্র ৭৩৫টি। মেয়র পদে মূলত প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি প্রার্থীর মধ্যে।
