চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ বছর না হলেও কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হবে না

করোনার মহামারীর কারণে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ বছর করা না হলেও চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা নিয়ে কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হবে না। যাদের বয়স ৩০ বছর পার হয়ে গেছে তারাও যেন আবেদন করতে পারেন সেভাবেই সব প্রতিষ্ঠানকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।শনিবার এসব কথা জানান জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ বছর করার একটি দাবি তোলা হয়েছে। তবে সেটি এই মুহূর্তে বাস্তবায়ন সম্ভব হবে না। তবে আমরা চাকরিতে প্রবেশের বয়স ছয় মাস বৃদ্ধি করেছি। এটি বহাল রয়েছে। করোনার কারণে যাদের সরকারি চাকরিতে আবেদনের বয়স শেষ হয়ে গেছে তারা যেন সুযোগ পান সেই ব্যবস্থা করা হয়েছে।

ফরহাদ হোসেন বলেন, করোনা মহামারী শুরুর আগে যে সার্কুলারগুলো হয়েছে, সেগুলোতে আবেদনের সময় প্রার্থীদের বয়স যত ছিল, সেটিই থাকবে। আমরা চাকরি প্রত্যাশীদের এই সুযোগটি দেব। আমরা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে কথা বলেছি। ফলে চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩২ করা না হলেও চাকরিপ্রত্যাশীদের কোনো সমস্যা হবে না।

তিনি আরও বলেন, সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর যে দাবি সেটি নিয়ে আলোচনা করার সুযোগ এই মুহূর্তে নেই। আমরা আগে করোনা মহামারী থেকে বেরিয়ে আসি। তারপর এই বিষয়টির একটি সুন্দর সমাধান করবো।