ব্রেকিং নিউজ »নগরীতে আজও প্রচণ্ড গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন

আজ সোমবার(২৬এপ্রিল) বৈশাখের গরম দেশজুড়েই পড়েছে। গ্রীষ্মের প্রচণ্ড দাবদাহের প্রভাব পড়েছে। তীব্র গরমে অস্থির হয়ে উঠেছে নগরবাসী। সারা দেশে বেশকিছু দিন ধরে ভ্যাপসা গরম অনুভূত হচ্ছে। তাপদাহে নাকাল চট্রগ্রামবাসী।গরম বাতাস শরীরে লাগছে আগুনের হলকার মতো।ঘরে-বাইরে কোথাও স্বস্তি নেই এতটুকু। শিশু ও বৃদ্ধরা গরমে কাবু হয়ে পড়েছে সবচেয়ে বেশি।সূর্যের প্রচণ্ড উত্তাপে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষ।এমনকি স্বস্তি পাচ্ছে না প্রাণিকুলও। প্রচণ্ড গরমে ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভিড় করছেন রোগীরা।ফলে অনেকে আশ্রয় নিয়েছেন মাটিতে।

এতে গত কয়েকদিন যাবত তীব্র গরম পড়ছে।বৃষ্টি না থাকায় জনজীবনে তীব্র গরম অনুভূত হচ্ছে। তার ওপর বাতাসে বাড়তি জলীয় বাষ্প। ঘেমে-নেয়ে হাঁসফাঁস গোটা রাজ্য। বাতাসে জলীয় বাষ্প বেশি থাকায় অস্বস্তি বাড়ছে বহুগুণ।ক্রমেই বাড়ছে চওড়া ব্যাটের দাপট। নাভিশ্বাস দশা। প্রবল গরমের সঙ্গে গলগল করে বেরোচ্ছে ঘাম।এছাড়া এক্কেবারে হাল ছেড়ে দিয়েছেন। হঠাত্‍ হল টা কী? গরম কড়াইয়ে সেদ্ধ হচ্ছে নগরবাসী।গরমে শরীরের ক্ষতি তো হচ্ছেই।তীব্র গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ, মুক্তি মিলবে কবে? হাসপাতালগুলোতে বেড়েই চলছে রোগীর চাপ।তীব্র গরমে বিপর্যস্ত নগরজীবন।সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ।আজ চট্রগ্রামের তাপমাত্রা কিছুটা কম ৩১ দশমিক ৩৯ ডিগ্রী সেলসিয়াস কিন্তু গরম বাতাস এসে গায়ে লাগে। প্রচণ্ড তাপে গলা শুকিয়ে একেবারে কাঠ হয়ে যায়। রোদের তেজে প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছেন না অনেকেই। একটু স্বস্তি পেতে গাছের ছায়াতলে আশ্রয় নেন অনেকেই। গরমের তীব্রতা থেকে রেহাই পেতে ছাতা হাতে চলাফেরা করছেন কেউ কেউ। রাস্তার পাশের পানীয় ও শরবতের দোকানগুলোতে মানুষের ভিড়।প্রচণ্ড তাপদাহে সারা দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রায় একই অবস্থা বিরাজ করছে।বিস্তারিত আসছে…….