৫০ বছর পূর্তিতে মহানগর মহানগর আ.লীগের বিজয় শোভাযাত্রা

৫০ বছর পূর্তিতে মহানগর মহানগর আ.লীগের বিজয় শোভাযাত্রা

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী মুজিববর্ষ উপলক্ষে আজ শনিবার (১৮ ডিসেম্বর) বেলা ২টার দিকে চট্রগ্রাম নগরে পুরাতন রেলস্টেশন থেকে এ বিজয় শোভাযাত্রা বের করা হয়।লাখো মানুষের স্রোতে বর্ণাঢ্য বিজয় শোভাযাত্রা আয়োজন করেছে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ।।মহানগরীর ১৫টি থানা, ৪৩ সাংগঠনিক ওয়ার্ড এবং আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠন সমূহের অজস্র মিছিলের স্রোত এসে মিশেছিল ঐতিহাসিক বটতলা পুরাতন রেলস্টেশন উদ্যান থেকে এ বিজয় শোভাযাত্রা বের করা হয়।। পুরো এলাকা পরিণত হয়েছিল মিছিলের নগরীতে।বটতলা রেল ষ্টেশন স্থানটির সামনে থেকেই শোভাযাত্রাটি নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বিজয় শোভাযাত্রা গিয়ে শেষ হয়
এর আগে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন মহানগর আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।এসময় মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, শোভাযাত্রা পূর্ব সমাবেশে দেশি-বিদেশী সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলার প্রত্যায় ব্যক্ত করেন আওয়ামী লীগের নেতারা।নজীরবিহীন ত্যাগের বিনিময়ে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত আমাদের বিজয়। স্বাধীনতার পর শূন্য থেকেই শুরু করতে হয়েছিল। সেদিন বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করেছিলেন ১০ বছরে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হবে। তিনি সেভাবেই এগুচ্ছিলেন। কিন্তু ঘাতকেরা তাঁর স্বপ্নপূরণ করতে দেয়নি। কিন্তু তাঁর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশের অভিধায় উন্নীত করেছেন।বক্তারা আরো বলেন, আমাদের হারানোর কিছুই নেই, আছে জয় করার মত সমস্ত বিশ্ব। বাংলাদেশের বিস্ময়কর উন্নতিতে যখন সারা বিশ্বে প্রশংসিত তখন একটি চক্র ঈর্ষান্বিত হয়ে নানা ধরণের ষড়যন্ত্রের জাল বুনছে। তারা কখনও সফল হবে না। এদের নির্মূল করার দৃঢ় প্রত্যয়ে সর্বশক্তি নিয়োগ করে বাংলাদেশকে নিরাপদ করতে হবে।
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী মুজিব বর্ষ উপলক্ষে এ কর্মসূচিতে নেমেছিল মুক্তিযুদ্ধেও চেতনায় বিশ্বাসী মানুষের ঢল। মহানগরীর প্রতিটি স্থান থেকে একযোগে বিজয় শোভাযাত্রা করে মিলিত হয়। অজস্র মিছিলের স্রোতে দুপুর ২ টার আগেই জনসমুদ্রে পরিণত হয়।এসময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নঈম উদ্দিন চৌধুরী, অ্যাডভোকেট ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল, আলতাফ হোসেন চৌধুরী বাচ্চু, উপদেষ্টা শফর আলী, শেখ মো. ইসহাক, কোষাধ্যক্ষ আবদুচ ছালাম, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিক আদনান, চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য শফিকুল ইসলাম ফারুক, অ্যাডভোকেট শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, চন্দন ধর, মশিউর রহমান চৌধুরী, হাজী মোহাম্মদ হোসেন, হাজী জহুর আহমেদ, জালাল উদ্দিন ইকবাল, আবদুল আহাদ, আবু তাহের, ডা. ফয়সাল ইকবাল চৌধুরী, শহিদুল আলম, জহরলাল হাজারী, নির্বাহী সদস্য আবুল মনছুর, গাজী শফিউল আজিম, অ্যাডভোকেট কামাল উদ্দিন আহমেদ, বখতেয়ার উদ্দিন খান, ডা. নেছার উদ্দিন আহমেদ মঞ্জু, হাজী বেলাল আহমেদ, মোরশেদ আকতার চৌধুরী, থানা আওয়ামী লীগের আব্দুল হালিম, এস এম ইসলাম, আনছারুল হক, মোমিনুল হক, মো. ইলিয়াছ, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সুলতান নাসির উদ্দিন, আকবর হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম, ফয়জুল্লাহ বাহাদুর, নুরুল আজিম নুরু, ইফতেখার আলম জাহেদ, হাজী ইউনুছ কোম্পানী, আলী নেওয়াজ, মো. মুছা, আকবর আলী আকাশ, সালাহ উদ্দিন ইবনে আহমেদ, আবুল হাশেম বাবুল, মিথুন বড়ুয়া, স্বপন কুমার মজুমদার, সলিম উল্লাহ বাচ্চু, গোলাম মোহাম্মদ জুবায়ের, ছিদ্দিক আহমেদ, দিদারুল আলম মাসুম, ছালেহ আহমদ চৌধুরী, মো. নুরুল আলম, নুরুল আমিন রুঞ্জু, মোজাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, জানে আলম, আবদুল মান্নান, আবছার উদ্দিন চৌধুরী, আসফাক আহমেদ, আনিসুর রহমান ইমন, আতিকুর রহমান, শেখ সরোয়ার্দী, অ্যাডভোকেট আইয়ুব খান, নিজাম উদ্দিন নিঝু, আবদুল বারেক, জয়নাল আবেদীন আজাদ, আবদুল হান্নান, আসিফ খান, গিয়াস উদ্দিন, আবুল বশর, ইকবাল হাসান, মোছলেম উদ্দিন।